Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ মে ২০২৫

কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্ব

বর্তমান বিদ্যুৎ কেন্দ্র যথাযথভাবে পরিচালনা ও সংরক্ষণ এবং নতুন কেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি এপিএসসিএল একটি উচ্চ বিদ্যালয়, ট্রেনিং সেন্টার, মেডিকেল সেন্টার, মসজিদ, অফিসার্স ক্লাব, কর্মচারী ক্লাব, মক্তব এবং মন্দির পরিচালনা করে। এসবের অর্থনৈতিক সহায়তা কোম্পানী দিয়ে থাকে।

 

আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ঃ

২০০৩ সনে কোম্পানি সৃষ্টির পর থেকে আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়টি আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো)-এর অধীনে এ বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে প্রাথমিক বিদ্যালয়, পরে জুনিয়র বিদ্যালয় এবং পরবর্তীতে মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ২০20 সনে এ বিদ্যাপিঠে সাধারণ শিক্ষাক্রমের পাশাপাশি এসএসসি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রম চালূ করা হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে সাধারণ শিক্ষাক্রমে শিশু থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত এবং এসএসসি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমে ৯ম-১০ম শ্রেণিতে কোম্পানিতে কর্মরত প্রকৌশলী-কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের সন্তান-সন্ততি এবং এলাকার জনসাধারণের ছেলেমেয়েরা পড়াশুনা করছে। নিচে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সংখ্যা এবং পরীক্ষার ফলাফল উল্লেখ করা হলো;

 শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যান

সন

ডিপার্টমেন্টাল শিক্ষার্থী

নন-ডিপার্টমেন্টাল শিক্ষার্থী

মোট শিক্ষার্থী

2008

661

293

954

2009

698

303

1001

2010

618

448

1066

2011

617

459

1076

2012

564

472

1036

2013

524

528

1052

2014

506

570

1076

2015

505

514

1019

2016

449

558

1007

2017

427

545

972

2018

395

573

968

2019

386

639

1025

2020

364

719

1083

2021

378

832

1210

2022

410

820

1230

2023

415

910

1325

2024

389

890

1279

2025

399

836

1235

* এপিএসসিএল ও পিডিবি’তে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের সন্তান-সন্ততিদের ‘ডিপার্টমেন্টাল শিক্ষার্থী’ এবং এতদব্যতিত অন্যান্য ছাত্রছাত্রীদের ‘নন-ডিপার্টমেন্টাল শিক্ষার্থী’ হিসেবে গণ্য করা হয়।

 

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল

সন

পরীক্ষার্থী

উত্তীর্ণ

অনুত্তীর্ণ

পাশের হার

জিপিএ-5 প্রাপ্ত

2010

85

84

01

98.82%

31

2011

76

76

00

100%

17

2012

91

98

01

98.90%

20

2013

87

87

00

100%

30

2014

104

102

02

98.08%

39

2015

92

90

02

97.83%

22

2016

112

99

13

88.39%

11

2017

122

112

10

90.16%

19

2018

107

106

01

99.06%

26

2019

107

106

01

99.06%

36

2020

85

83

02

97.65%

28

2021

101

101

00

100%

38

2022

112

111

01

99.11%

50

2023

99

99

00

100%

40

2024

103

101

02

98.06%

27

*  2023 সনে এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১ম স্থান অর্জন করে।

জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষার ফলাফল

সন

জেএসসি পরীক্ষা

পিইসি  পরীক্ষা

A+ প্রাপ্ত

জুনিয়র বৃত্তিপ্রাপ্ত

A+ প্রাপ্ত

প্রাথমিক বৃত্তিপ্রাপ্ত

2011

10

21

7

7

2012

07

35

17

15

2013

37

37

19

8

2014

30

10

16

4

2015

33

19

20

8

2016

46

32

14

11

2017

27

32

14

22

2018

27

29

18

5

2019

14

32

18

5

2020

অটো পাশ

অটো পাশ

বৃত্তি প্রদান করা হয়নি

বৃত্তি প্রদান করা হয়নি

2021

অটো পাশ

অটো পাশ

বৃত্তি প্রদান করা হয়নি

বৃত্তি প্রদান করা হয়নি

2022

পরীক্ষা হয়নি

পরীক্ষা হয়নি

বৃত্তি পরীক্ষা হয়নি

17

*  ২০২২ সন থেকে জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে না এবং 2০২২ থেকে জুনিয়র বৃত্তি ও 2023 থেকে প্রাথমিক বৃত্তি প্রদান বন্ধ রয়েছে।

এসএসসি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রম

সন

ট্রেডের নাম

মোট শিক্ষার্থী

জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস

ওয়েল্ডিং এন্ড ফেব্রিকেশন

2020

26

-

26

2021

40

40

80

2022

40

38

78

2023

40

37

77

2024

39

37

76

2025

33

31

64

* এসএসসি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমে দু’টি ট্রেড চালু করা হয়। (যথা: জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস এবং ওয়েল্ডিং এন্ড ফ্রেব্রিকেশন।) কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের নিয়মানুযায়ী, প্রতিটি ট্রেডে সর্বোচ্চ ৪০জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা যায়।

এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার ফলাফল

সন

পরীক্ষার্থী

উত্তীর্ণ

অনুত্তীর্ণ

পাশের হার

জিপিএ-5 প্রাপ্ত

2022

25

25

00

100%

18

2023

43

40

03

93.20%

21

2024

55

47

08

85.45%

08

* এসএসসি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রম ২০২০ সনে চালু করা হয়। ২০২২ সনে প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

 

মেডিকেল সেন্টারঃ

মেডিকেল সেন্টারটি কোম্পানী দ্বারা পরিচালিত হয়। দুইজন সিনিয়র মেডিকেল অফিসার (এমবিবিএস), যাদের একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা,  দুইজন মেডিকেল অফিসার (এমবিবিএস), চারজন নার্স (ডিপ্লোমা) এবং একজন মহিলা এটেন্ডেন্ট আছেন। এপিএসসিএল এর কর্মকর্তা কর্মচারী এবং তাদের পরিবারকে চিকিৎসা সেবা দিতে তারা সর্বদা প্রস্তুত। এছাড়াও মেডিকেল সেন্টারে পর্যাপ্ত সুবিধা সম্পন্ন দুইটি এম্বুলেন্স রয়েছে। 

 

সেচ প্রকল্পঃ

এপিএসসিএল এর ডিসচার্জ চ্যানেলের পানি কৃষি সেচে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শুষ্ক মৌসুমে ডিসচার্জ চ্যানেলের বিপুল পরিমাণ পানি আশুগঞ্জ, সড়াইল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রায় ৩৬,০০০ একর জমি সেচের জন্য ব্যবহার করা হয়।